পণের দাবিতে স্বামীর নৃশংস অত্যাচারের শিকার স্ত্রী
পণের দাবিতে স্বামীর হাতে নৃশংস অত্যাচারের শিকার হলেন স্ত্রী। শুধু শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছ্যাঁকা দিয়ে থামেনি অত্যাচার। ক্ষতস্থানে ঘষে দেওয়া হয় নুন, লঙ্কাগুড়ো। এঘটনা জানার পরই কালিয়াচক থানায় FIR করে মেয়ের পরিবার। এখনও ফেরার কীর্তিমান স্বামী সহ অন্য অভিযুক্তেরা।

ব্যুরো: পণের দাবিতে স্বামীর হাতে নৃশংস অত্যাচারের শিকার হলেন স্ত্রী। শুধু শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছ্যাঁকা দিয়ে থামেনি অত্যাচার। ক্ষতস্থানে ঘষে দেওয়া হয় নুন, লঙ্কাগুড়ো। এঘটনা জানার পরই কালিয়াচক থানায় FIR করে মেয়ের পরিবার। এখনও ফেরার কীর্তিমান স্বামী সহ অন্য অভিযুক্তেরা।
কে বলবে, তিন বছর আগে বিয়েটা হয়েছিল প্রেম করে! সারা শরীরে অজস্র ক্ষত, অসহ্য যন্ত্রণা।
হাসপাতালের বেডে শুয়েও বুল্টি মণ্ডল বুঝে উঠতে পারছেন না, জীবনটা কী করে এমন দুঃস্বপ্ন হয়ে উঠল!
কোলে এখন ছ-মাসের ছেলে। তার জন্মের আগে থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল, পণের দাবিতে অত্যাচার।
রোজই মারধর করত স্বামী পলাশ মণ্ডল। আর তাতে যোগ্য সহবত করত শ্বশুরবাড়ির বাকি সদস্যরা। কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে যায় ১৭ এপ্রিলের ঘটনা।
অমানবিক অত্যাচারের খবর মেয়ের বাবার কানে পৌছতেই তিনি, কালিয়াচকের বাঁকরপুরে চলে আসেন। থানায় দায়ের হয় অভিযোগ। বাবাই গিয়ে উদ্ধার করেন মেয়েকে। তাঁকে ভর্তি করানো হয় হাসপাতালে।