Chinese Plane Crash: নেই কোনও প্রাণের সাড়া, চিনে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় মৃত সব যাত্রী
কুনমিং থেকে গুয়াংঝাউয়ের পথে ভেঙে পড়ে চিনা বিমান। পাহাড়ের মাথায় ভেঙে পড়া চিনা বিমানে যে ১৩২ জন যাত্রী ছিলেন।

নিজস্ব প্রতিবেদন: সোমবার চিনের দক্ষিণ গুয়াংঝাউ প্রদেশে পাহাড়ের ওপর বিমান ভেঙে পড়ার ১৮ ঘণ্টা পার এবং ১৩২ জন যাত্রীর কেউই জীবিত নেই বলে সংবাদসূত্রে খবর। কুনমিং থেকে গুয়াংঝাউয়ের পথে ভেঙে পড়ে চিনা (China) বিমান। পাহাড়ের মাথায় ভেঙে পড়া চিনা বিমানে যে ১৩২ জন যাত্রী ছিলেন।
চিনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারকারী CCTV থেকে জানা যাচ্ছে, চায়না ইস্টার্ন প্লেনের বিক্ষিপ্ত ধ্বংসাবশেষে কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি। সিসিটিভির পক্ষ থেকে বলা হয়, 'ঘটনাস্থল থেকে বিমানের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গিয়েছে, কিন্তু এখনও পর্যন্ত, বিমানে যাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল তাঁদের কাউকে পাওয়া যায়নি।’
সে দেশের সরকারি সংবাদমাধ্যমের তরফেও স্পষ্ট জানানো হয়, কুনমিং থেকে গুয়াংঝাউয়ের পথে যে চিনা বিমানটি ভেঙে পড়ে, সেখানে আর কোনও যাত্রী জীবিত নেই। ১৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনাস্থল থেকে তার আশপাশের অঞ্চলে তল্লাশি চলছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কারও জীবিত থাকার প্রমাণ মেলেনি। ফলে বিমানের ১৩২ জনেরই মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা।
চিনের বিদেশ মন্ত্রী ওয়াং গি বলেন, 'আমরা অনুসন্ধান এবং উদ্ধারের ব্যবস্থা করার জন্য সবরকম প্রচেষ্টা করছি এবং বিমান চলাচলের সম্পূর্ন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দুর্ঘটনার কারণ খুঁজে বের করব।’
প্রসঙ্গত, চিনা বোয়িং ৭৩৭ বিমানটি গুয়াংঝাউ অঞ্চলের উঝো শহরের কাছে একটি গ্রামে ভেঙে পরে এবং পাহাড়ে আগুন লেগে যায়।
আরও পড়ুন, World Water Day: মাত্র কয়েকবছর পরে বিশ্ব জুড়ে কী ভয়ানক ব্যাপার ঘটতে চলেছে জানেন?