গলায় গামছা, মদন মিত্র এখন 'অভাবশালী', পুজোয় নাকি কেবলই কচুরি খাবেন!
একদা মন্ত্রী। তবে এখন আর তিনি কেউ নন। সেটাই প্রমাণ করতে স্টাইল করে ভবানীপুরের রাস্তায় ঘুরলেন মদন মিত্র। তবে পা সামলেই চষছেন তিনি, পাছে পা না চলে যায় কালীঘাটে।

ওয়েব ডেস্ক: একদা মন্ত্রী। তবে এখন আর তিনি কেউ নন। সেটাই প্রমাণ করতে স্টাইল করে ভবানীপুরের রাস্তায় ঘুরলেন মদন মিত্র। তবে পা সামলেই চষছেন তিনি, পাছে পা না চলে যায় কালীঘাটে।
ভবানীপুরের ছোড়দা যে আসলে কালীঘাটের বাসিন্দা, তা হয়ত মাথায় ছিল না অনেকেরই। তাই জামিনের সময় বিভ্রাটটি ঘটে গিয়েছে। তবে এই পুজোর বাজারেও একেবার গুড বয়ের মত আদালতের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করছেন মদন মিত্র। ভবানীপুরেই আছেন। সাদা মাটা জীবন কাটাতে চাইছেন।
ডাক্তার বলেছে রোজ ঘুরে বেড়াতে, তাই পাড়ায় পায়চারি করছেন মদন মিত্র। তিনি আর এখন মন্ত্রী নন। বিধায়কও নন। মদনের দাবি, তাঁর প্রভাব প্রতিপত্তি নষ্ট হয়েছে। তবে রূপে-পোশাকে এখনও তিনি নেতা নেতাই। অনেক নেতার মতই স্টাইল করে গলায় গামছা ঝুলিয়েছেন তিনি।
শুধু বাজার করাই নয়। হাজির হচ্ছেন মন্দিরে মন্দিরেও। পুজোও করছেন। পুজোয় কী প্ল্যান প্রাক্তন মন্ত্রীর? ইয়ে মদনদার? চতুর্থীর দিন শ্রীহরিতে কচুরি খাব আর একটি পুজোর উদ্বোধনে যাব। হ্যাঁ। জামিনে মুক্ত মদন মিত্র এখন অনেকটাই স্বস্তিতে। গতবার কেটে ছিল এসএসকেএম হাসপাতালের অন্দরে। এবার ভবানীপুরেই বেশ কাটছে ছোড়দার।