Calcutta High Court: লস্কর জঙ্গির মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ খারিজ করে দিল হাইকোর্ট!
মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডের অভিযোগ। নিম্ন আদালতের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে নিজেই হাইকোর্টে সওয়াল করে সে। ২০০৭ সালে বনগাঁয় বাংলাদেশ সীমান্তে ধরা পড়ে শেখ আব্দুল নাইম।

অর্ণবাংশু নিয়োগী: ১০ বছরের জেল, সঙ্গে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা। লস্কর জঙ্গির মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ খারিজ করে দিল হাইকোর্ট! তার সঙ্গী দুই পাকিস্তানিকে দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দিল আদালত।
ঘটনাটি ঠিক কী? ২০০৭ সালে বাংলাদেশের দিক থেকে সীমান্ত পেরনোর সময়ে ধরা পড়ে শেখ আব্দুল নাইম, মহম্মদ ইউনিস, শেখ বিল্লাল। সঙ্গে আরও একজন। স্রেফ ভুয়ো পরিচয়পত্র ও লাইসেন্স নয়, কলকাতা নইমের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় বিস্ফোরকও! এরপর মামলার তদন্ত শুরু করে সিআইডি। তদন্তকারীদের দাবি, নাইম ও সঙ্গীরা জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার সদস্য। ২০১৮ সালে শেখ আব্দুল নাইমকে মৃত্যদণ্ড দেয় বনগাঁ আদালত।
আরও পড়ুন: Primary TET: পরীক্ষা দিয়ে প্রাথমিক টেট পাস করেছেন মমতা ব্যানার্জি, অমিত শাহ! সঙ্গে পুষ্পাও
এ বছরের মে মাসে সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় সাজাপ্রাপ্ত আসামী। শুধু তাই নয়, মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডের অভিযোগে আদালতে সওয়াল করে নিজেই। দিল্লি তিহাড় জেল থেকে কড়া নিরাপত্তায় কলকাতায় আনা হয়েছিল নাইমকে। মামলার শুনানি চলাকালীন এই শহরেই ছিল সে। এর আগে, বনগাঁ আদালতে যখন মামলার শুনানি চলছিল, তখন জেল থেকে পালিয়ে যায় নাইম। দিল্লিতে ধরা পড়ার পর তিহাড় জেলে রাখা হয় তাকে। UAPA ধারায় মামলা চলছে।